উওর:- রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আলোচনায় একদিকে আছে বস্তুগুত বিষয় যেমন, নির্বাচন কেমন করে হ রাজনৈতিক দল আছে ইত্যাদি। আর একদিকে আছে নীতি বা মূল্যবোধের আলোচনা। কোনো দল ক্ষমত করা হয়। এতে কি দেশের ভালো হবে? সরকারি নীতি—তা যে বিষয়ে হোক না কেন—অনেক সময় ব তার ভাল-মন্দ চুলচেরা বিচার করার চেষ্টা করা হয়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিষয়বস্তু স্বভাবতই খুব ব্যাপক।রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আলোচনায় নিম্মোক্ত বিষয়গুলি গুরুত্বপূর্ণ
এক :- কিছু ধ্যান-ধারণা যেমন ক্ষমতা বা কর্তৃত্ব, ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা, অধিকার ইত্যাদি।।
দুই:- কিছু প্রতিষ্ঠান যেমন, আইনসভা, প্রশাসনিক ব্যবস্থা, বিচারবিভাগ ইত্যাদি।
তিন:- কিছু প্রক্রিয়া যেমন, রাজনৈতিক দল বা চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীর সরকারি নীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিষয়বস্তুর কেন্দ্রে আছে রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং এই ব্যবস্থাকে ঘিরে আছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং প্রক্রিয়া। রাজনীতির আলোচনা বা সরকারি কাজকর্মের কথাবার্তা ছাড়াও অনেক বিষয়ের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন